Read in English
বঙ্গাব্দের বারো মাসের নামকরণ করা হযেছে নক্ষত্রমন্ডলে চন্দ্রের আবর্তনে বিশেষ তারার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে । বাংলা মাসের এই নামগুলি হচ্ছেঃ
১. বৈশাখ – বিশাখা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
২. জ্যৈষ্ঠ – জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৩. আষাঢ় – উত্তর ও পূর্ব আষাঢ়া নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৪. শ্রাবণ – শ্রবণা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৫. ভাদ্র -উত্তর ও পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৬. আশ্বিন – অশ্বিনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৭. কার্তিক – কৃত্তিকা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৮. অগ্রহায়ণ(মার্গশীর্ষ) – মৃগশিরা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৯. পৌষ – পুষ্যা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১০. মাঘ – মঘা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১১. ফাল্গুন – উত্তর ও পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১২. চৈত্র – চিত্রা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১. সোমবার হচ্ছে সোম বা চাঁদের নাম অনুসারে।
২. মঙ্গলবার হচ্ছে মঙ্গল গ্রহের নাম অনুসারে।
৩. বুধবার হচ্ছে বুধ গ্রহের নাম অনুসা।
৪. বৃহস্পতিবার হচ্ছে বৃহস্পতি গ্রহের নাম অনুসারে।
৫. শুক্রবার হচ্ছে শুক্র গ্রহের নাম অনুসারে।
৬. শনিবার হচ্ছে শনি গ্রহের নাম অনুসারে।
৭. রবিবার হচ্ছে রবি বা সূর্যের নাম অনুসারে।
রোমে ‘জানুস' নামক এক দেবতা ছিল। রোমবাসী তাকে সূচনার দেবতা বলে মানত। যে কোন কিছু করার আগে তারা এ দেবতার নাম স্মরণ করত। তাই বছরের প্রথম নামটিও তার নামে রাখা হয়েছে।
February (ফেব্রুয়ারি) :
রোমান দেবতা ‘ফেব্রুস'-এর নাম অনুসারে ফেব্রুয়ারি মাসের নামকরণ করা হয়েছে।
March (মার্চ) :
রোমান যুদ্ধ-দেবতা ‘মরিস' এর নামানুসারে তারা মার্চ মাসের নামকরণ করেন।
April (এপ্রিল) :
বসন্তের দ্বার খুলে দেয়াই এপ্রিলের কাজ। তাই কেউ কেউ ধারণা করেন ল্যাটিন শব্দ ‘এপিরিবি' (যার অর্থ খুলে দেয়া) হতে এপ্রিল এসেছে।
May (মে) :
রোমানদের আলোকে দেবী ‘মেইয়ার'-এর নামানুসারে মাসটির নাম রাখা হয় মে।
June (জুন):
রোমানদের নারী, চাঁদ ও শিকারের দেবী ছিলেন ‘জুনো'। তার নামেই জুনের সৃষ্টি।
July (জুলাই) :
জুলিয়াস সিজারের নামানুসারে জুলাই মাসের নামকরণ। মজার ব্যাপার হচ্ছে বছরের প্রথমে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিকে স্থান দিয়ে তিনি নিজেই নিজেকে দূরে সরিয়ে দেন।
August (আগস্ট) :
জুলিয়াস সিজার বছরকে ঢেলে সাজানোর পর আগস্ট মাসটি তার নিজের নামে রাখার জন্য সিনেটকে নির্দেশ দেন। সেই থেকে শুরু হয় আগস্ট মাসের পথচলা।
September (সেপ্টেম্বর) :
সেপ্টেম্বর শব্দের শাব্দিক অর্থ সপ্তম মাস। কিন্তু সিজার বর্ষ পরিবর্তনের পর তা এসে দাঁড়ায় নবম মাসে। তারপর এটা কেউ পরিবর্তন করেনি।
October (অক্টোবর) :
‘অক্টোবরের' শাব্দিক অর্থ বছরের অষ্টম মাস। সেই অষ্টম মাস আমাদের ক্যালেন্ডারের এখন স্থান পেয়েছে দশম মাসে।
November (নবেম্বর) :
‘নভেম' শব্দের অর্থ নয়। সেই অর্থানুযায়ী তখন নবেম্বর ছিল নবম মাস। জুলিয়াস সিজারের কারণে আজ নবেম্বরের স্থান এগারতে।
December (ডিসেম্বর) :
ল্যাটিন শব্দ ‘ডিসেম' অর্থ দশম। সিজারের বর্ষ পরিবর্তনের আগে অর্থানুযায়ী এটি ছিল দশম মাস। কিন্তু আজ আমাদের কাছে এ মাসের অবস্থান ক্যালেন্ডারের শেষ প্রান্তে।
শনিবার (Saturday) :
প্রাচীনকালে রোমান সাম্রাজ্যের লোকজন বিশ্বাস করত, চাষাবাদের জন্য স্যাটার্ন নামক একজন দেবতা আছে। স্যাটার্ন দেবতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য তারা স্যাটাডেইজ নামে একটি দিনের নামকরণ করে, যার অর্থ হল স্যাটার্নের দিন বর্তমানে তা স্যাটারডে নামে পরিচিত।
রোববার (Sunday) :
বহু প্রাচীনকালে দক্ষিণ ইউরোপের লোকেরা ভাবতো, একজন আকাশে আলোর বল আঁকত। এই আলোর বলের ল্যাটিন নাম ছিল ‘সালিস’। তার নামানুসারে লোকেরা একটি দিনের নামকরণ করে ‘ডেইস সরিস’ অর্থাৎ সূর্যের দিন উত্তর ইউরোপের লোকেরা একে বলতো সানেনডেজ, যা বর্তমানে সানডে নামে পরিচিত।
সোমবার (Monday) :
প্রাচীনকালে দক্ষিণ ইউরোপের লোকেরা রাতের আকাশে রূপালি বল দেখে এর নাম দেয় লুনা (চাঁদ) এবং এর প্রতিশব্দ লুনা ডেইস থেকে তারা সপ্তাহের একটি দিনের নামকরণ করে। তারও অনেক পরে ইউরোপের লোকেরা এই দিনটিকে বলত মেনানডেজ, বর্তমানে যা মানডে নামেই পরিচিত।
মঙ্গলবার (Tuesday) :
প্রাচীন ইউরোপের লোকেরা বিশ্বাস করত, যুদ্ধের জন্য টিউ নামক একজন দেবতা আছেন। তারা ভাবত দেবতা টিউ যেসব যোদ্ধাদের সাহায্য করতেন তারা তাকে আশা করতো যেসব যোদ্ধা যুদ্ধক্ষেত্রে মারা যেতেন তখন দেবতা টিউ পর্বত থেকে নেমে এসে একদল মহিলা কর্মীর সাহায্যে তাদের বিশ্রামের জন্য একটি সুন্দর জায়গায় নিয়ে যেতেন। লোকেরা একে বলত ‘টিউজ ডেইজ’ যা বর্তমানে টিউজডে নামে পরিচত।
বুধবার (Wednesday) :
উত্তর ইউরোপীয়রা বিশ্বাস করত, সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী দেবতা ওডিন। দেবতা ওডিন সব জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন জ্ঞান অন্বেষণে এবং এ জন্য তাকে একটি চোখও হারাতে হয়েছিল। তাই তিনি চোখের অবস্থা ঢেকে রাখার জন্য সবসময় একটি লম্বা টুপি পরতেন। দুটি কালো পাখি দেবতা ওডিনের কাঁধে বসে থাকতো গোয়েন্দা হিসাবে। কিন্তু রাতের বেলায় পাখি দুটি পৃথিবীতে চলে যেত আর সকালে ওডিনের কাছে ফিরে এসে রাতে দেখা ঘটনাবলী বর্ণনা করত। প্রাচীনকালের লোকজন ওডিন পাখি নামানুসারে সপ্তাহের একটি দিনের নামকরণ করে ‘ওয়েনডেইজ’। যা বর্তমানে ওয়েনজডে নামে পরিচিত।
বৃহস্পতিবার (Thursday) :
প্রাচীন ইউরোপীয়রা বিশ্বাস করত বজ্রপাতের জন্য একজন দেবতা নিয়োজিত আছেন যার নাম Thor। তিনি বজ্রপাতের দিন হাতে বজ্রবারণ দন্ড নিয়ে পৃথিবীতে নেমে আসতেন এবং পৃথিবীকে রক্ষা করতেন। তখনকার লোকজন তার উপকারকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য Thor’s Day নামে একটি দিনের নামকরণ করে। সেটি আজও Thursday নামেই পরিচিত।
শুক্রবার (Friday) :
ফ্রাইডে নামটি এসেছে নর্স পুরাণের দেবী ফ্রেয়া(Freya)-র নাম থেকে। উনি ছিলেন ওডিনের স্ত্রী এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
(সংগ্রহিত )
বঙ্গাব্দের বারো মাসের নামকরণ কিভাবে হয়েছিল ?
বঙ্গাব্দের বারো মাসের নামকরণ করা হযেছে নক্ষত্রমন্ডলে চন্দ্রের আবর্তনে বিশেষ তারার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে । বাংলা মাসের এই নামগুলি হচ্ছেঃ
১. বৈশাখ – বিশাখা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
২. জ্যৈষ্ঠ – জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৩. আষাঢ় – উত্তর ও পূর্ব আষাঢ়া নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৪. শ্রাবণ – শ্রবণা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৫. ভাদ্র -উত্তর ও পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৬. আশ্বিন – অশ্বিনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৭. কার্তিক – কৃত্তিকা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৮. অগ্রহায়ণ(মার্গশীর্ষ) – মৃগশিরা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
৯. পৌষ – পুষ্যা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১০. মাঘ – মঘা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১১. ফাল্গুন – উত্তর ও পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে
১২. চৈত্র – চিত্রা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
বাংলা দিনের নামকরণ কিভাবে হয়েছিল ?
বাংলা সন অন্যান্য সনের মতোই সাত দিনকে গ্রহণ করেছে এবং এ দিনের নামগুলো অন্যান্য সনের মতোই তারকামন্ডলীর উপর ভিত্তি করেই করা হয়েছে।১. সোমবার হচ্ছে সোম বা চাঁদের নাম অনুসারে।
২. মঙ্গলবার হচ্ছে মঙ্গল গ্রহের নাম অনুসারে।
৩. বুধবার হচ্ছে বুধ গ্রহের নাম অনুসা।
৪. বৃহস্পতিবার হচ্ছে বৃহস্পতি গ্রহের নাম অনুসারে।
৫. শুক্রবার হচ্ছে শুক্র গ্রহের নাম অনুসারে।
৬. শনিবার হচ্ছে শনি গ্রহের নাম অনুসারে।
৭. রবিবার হচ্ছে রবি বা সূর্যের নাম অনুসারে।
বাংলা সনে দিনের শুরু ও শেষ হয় সূর্যোদয়ে
ইংরেজি মাসের নানকরনঃ
January (জানুয়ারি) :রোমে ‘জানুস' নামক এক দেবতা ছিল। রোমবাসী তাকে সূচনার দেবতা বলে মানত। যে কোন কিছু করার আগে তারা এ দেবতার নাম স্মরণ করত। তাই বছরের প্রথম নামটিও তার নামে রাখা হয়েছে।
February (ফেব্রুয়ারি) :
রোমান দেবতা ‘ফেব্রুস'-এর নাম অনুসারে ফেব্রুয়ারি মাসের নামকরণ করা হয়েছে।
March (মার্চ) :
রোমান যুদ্ধ-দেবতা ‘মরিস' এর নামানুসারে তারা মার্চ মাসের নামকরণ করেন।
April (এপ্রিল) :
বসন্তের দ্বার খুলে দেয়াই এপ্রিলের কাজ। তাই কেউ কেউ ধারণা করেন ল্যাটিন শব্দ ‘এপিরিবি' (যার অর্থ খুলে দেয়া) হতে এপ্রিল এসেছে।
May (মে) :
রোমানদের আলোকে দেবী ‘মেইয়ার'-এর নামানুসারে মাসটির নাম রাখা হয় মে।
June (জুন):
রোমানদের নারী, চাঁদ ও শিকারের দেবী ছিলেন ‘জুনো'। তার নামেই জুনের সৃষ্টি।
July (জুলাই) :
জুলিয়াস সিজারের নামানুসারে জুলাই মাসের নামকরণ। মজার ব্যাপার হচ্ছে বছরের প্রথমে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিকে স্থান দিয়ে তিনি নিজেই নিজেকে দূরে সরিয়ে দেন।
August (আগস্ট) :
জুলিয়াস সিজার বছরকে ঢেলে সাজানোর পর আগস্ট মাসটি তার নিজের নামে রাখার জন্য সিনেটকে নির্দেশ দেন। সেই থেকে শুরু হয় আগস্ট মাসের পথচলা।
September (সেপ্টেম্বর) :
সেপ্টেম্বর শব্দের শাব্দিক অর্থ সপ্তম মাস। কিন্তু সিজার বর্ষ পরিবর্তনের পর তা এসে দাঁড়ায় নবম মাসে। তারপর এটা কেউ পরিবর্তন করেনি।
October (অক্টোবর) :
‘অক্টোবরের' শাব্দিক অর্থ বছরের অষ্টম মাস। সেই অষ্টম মাস আমাদের ক্যালেন্ডারের এখন স্থান পেয়েছে দশম মাসে।
November (নবেম্বর) :
‘নভেম' শব্দের অর্থ নয়। সেই অর্থানুযায়ী তখন নবেম্বর ছিল নবম মাস। জুলিয়াস সিজারের কারণে আজ নবেম্বরের স্থান এগারতে।
December (ডিসেম্বর) :
ল্যাটিন শব্দ ‘ডিসেম' অর্থ দশম। সিজারের বর্ষ পরিবর্তনের আগে অর্থানুযায়ী এটি ছিল দশম মাস। কিন্তু আজ আমাদের কাছে এ মাসের অবস্থান ক্যালেন্ডারের শেষ প্রান্তে।
ইংরেজি দিনের নাম কিভাবে হয়েছিল?
শনিবার (Saturday) :
প্রাচীনকালে রোমান সাম্রাজ্যের লোকজন বিশ্বাস করত, চাষাবাদের জন্য স্যাটার্ন নামক একজন দেবতা আছে। স্যাটার্ন দেবতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য তারা স্যাটাডেইজ নামে একটি দিনের নামকরণ করে, যার অর্থ হল স্যাটার্নের দিন বর্তমানে তা স্যাটারডে নামে পরিচিত।
রোববার (Sunday) :
বহু প্রাচীনকালে দক্ষিণ ইউরোপের লোকেরা ভাবতো, একজন আকাশে আলোর বল আঁকত। এই আলোর বলের ল্যাটিন নাম ছিল ‘সালিস’। তার নামানুসারে লোকেরা একটি দিনের নামকরণ করে ‘ডেইস সরিস’ অর্থাৎ সূর্যের দিন উত্তর ইউরোপের লোকেরা একে বলতো সানেনডেজ, যা বর্তমানে সানডে নামে পরিচিত।
সোমবার (Monday) :
প্রাচীনকালে দক্ষিণ ইউরোপের লোকেরা রাতের আকাশে রূপালি বল দেখে এর নাম দেয় লুনা (চাঁদ) এবং এর প্রতিশব্দ লুনা ডেইস থেকে তারা সপ্তাহের একটি দিনের নামকরণ করে। তারও অনেক পরে ইউরোপের লোকেরা এই দিনটিকে বলত মেনানডেজ, বর্তমানে যা মানডে নামেই পরিচিত।
মঙ্গলবার (Tuesday) :
প্রাচীন ইউরোপের লোকেরা বিশ্বাস করত, যুদ্ধের জন্য টিউ নামক একজন দেবতা আছেন। তারা ভাবত দেবতা টিউ যেসব যোদ্ধাদের সাহায্য করতেন তারা তাকে আশা করতো যেসব যোদ্ধা যুদ্ধক্ষেত্রে মারা যেতেন তখন দেবতা টিউ পর্বত থেকে নেমে এসে একদল মহিলা কর্মীর সাহায্যে তাদের বিশ্রামের জন্য একটি সুন্দর জায়গায় নিয়ে যেতেন। লোকেরা একে বলত ‘টিউজ ডেইজ’ যা বর্তমানে টিউজডে নামে পরিচত।
বুধবার (Wednesday) :
উত্তর ইউরোপীয়রা বিশ্বাস করত, সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী দেবতা ওডিন। দেবতা ওডিন সব জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন জ্ঞান অন্বেষণে এবং এ জন্য তাকে একটি চোখও হারাতে হয়েছিল। তাই তিনি চোখের অবস্থা ঢেকে রাখার জন্য সবসময় একটি লম্বা টুপি পরতেন। দুটি কালো পাখি দেবতা ওডিনের কাঁধে বসে থাকতো গোয়েন্দা হিসাবে। কিন্তু রাতের বেলায় পাখি দুটি পৃথিবীতে চলে যেত আর সকালে ওডিনের কাছে ফিরে এসে রাতে দেখা ঘটনাবলী বর্ণনা করত। প্রাচীনকালের লোকজন ওডিন পাখি নামানুসারে সপ্তাহের একটি দিনের নামকরণ করে ‘ওয়েনডেইজ’। যা বর্তমানে ওয়েনজডে নামে পরিচিত।
বৃহস্পতিবার (Thursday) :
প্রাচীন ইউরোপীয়রা বিশ্বাস করত বজ্রপাতের জন্য একজন দেবতা নিয়োজিত আছেন যার নাম Thor। তিনি বজ্রপাতের দিন হাতে বজ্রবারণ দন্ড নিয়ে পৃথিবীতে নেমে আসতেন এবং পৃথিবীকে রক্ষা করতেন। তখনকার লোকজন তার উপকারকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য Thor’s Day নামে একটি দিনের নামকরণ করে। সেটি আজও Thursday নামেই পরিচিত।
শুক্রবার (Friday) :
ফ্রাইডে নামটি এসেছে নর্স পুরাণের দেবী ফ্রেয়া(Freya)-র নাম থেকে। উনি ছিলেন ওডিনের স্ত্রী এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
(সংগ্রহিত )
Nice
ReplyDelete