ঊচ্চারণ অনুসারে ব্যঞ্জনবর্ণের শ্রেণিভাগ দু'ভাবে করা যায়।
১।মহাপ্রাণ-অল্পপ্রাণ,২।ঘোষ-অঘোষ।
---
আজকে আমরা জানব মহাপ্রাণ ও অল্পপ্রাণ বর্ণ সম্পর্কে।
অল্পপ্রাণ বর্ণঃ
যে বর্ণসমুহের উচ্চারণ কম দীর্ঘ হয় অর্থাৎ ফুসফুস তাড়িত বাতাস কম প্রবাহিত হয় সেগুলো অল্পপ্রাণ বর্ণ।
প্রত্যেক বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ বর্ণ।
যথাঃ ক-গ-চ-জ-ট-ড-ত-দ-প-ব।
মহাপ্রাণ বর্ণঃ
যে বর্ণসমুহের উচ্চারণ দীর্ঘ হয় অর্থাৎ ফুসফুস তাড়িত বাতাস অধিক প্রবাহিত হয় সেগুলো মহাপ্রাণ বর্ণ।
প্রত্যেক বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ বর্ণ।
যথাঃ খ-ঘ-ছ-ঝ-ঠ-ঢ-থ-ধ-ফ-ভ।
শেয়ার করে সংযুক্ত থাকুন ও অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন। ধন্যবাদ।
ঘোষ-অঘোষ বর্ণ কি ও কোনগুলো?
ReplyDeleteআমি জানি না
DeleteWait for the next post.. Thanks
ReplyDeleteMc
Deletenice
ReplyDeleteThank you so much for sharing the knowledge
ReplyDeleteSir can you tell me the pronunciation part of Bengali language
Tnx
ReplyDeleteHelpful
ReplyDeleteখুব ভালো
ReplyDelete“ফুল”সন্ধি বিচ্ছেদ কী
ReplyDelete